প্রকাশিত: ২৮/০৪/২০২০ ৯:২২ পিএম

হাসপাতালেও আসেননি নমুনাও দেননি তবুও করোনা রোগী নাইক্ষ্যংছড়ির আলম আরা! ২৭ এপ্রিল কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে ১২২ জনের শরীরে নমুনা সংগ্রহ হলে তারমধ্যে ৬ জনের নাম পজেটিভের তালিকায় আসে। এরমধ্যে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের কম্বনিয়া এলাকার আলম আরার নামও আছে।

এদিকে নাইক্ষ্যংছড়িতে দ্বিতীয় করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার খবরে তোলপাড় শুরু হলে খবর পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমনসহ স্বাস্থ্য কর্মীরা আলম আরার বাড়িতে গেলে ঘটলো বিপত্তি! আলম আরা জানালেন তিনি কখনো হাসপাতালে যাননি। নমুনাও দেননি। তাহলে তিনি কীভাবে করোনা রোগী হলেন। এতে ভ্যাবাচেকা খেয়ে যান তাকে নিতে আসা স্বাস্থ্যকর্মীরা।

পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রোববার তার পাশের বাড়ির উম্মে হাবিবা নামের এক মহিলা কিছুটা অসুস্থ হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে যায়। সম্ভবত তার কাছ থেকে নুমনা সংগ্রহ করা হয়েছে তবে তিনি তথ্য গোপন করে নাম ভুল নাম লিখিয়েছেন।

এ ব্যপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.আবু জাফর মো. সেলিম বলেন, ‘করোনা আক্রান্ত হয়েছে ঠিকই ছয়জন। তবে তথ্য গোপন করায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। এখানে হাসপাতালের কোন ব্যর্থতা নেই।’

এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিন কচি বলেন, ‘আলম আরা নামের দুজনের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। যেহেতু সেখানে তথ্য গোপন করা হচ্ছে তাই তাদেরে আবারও নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

সুত্র; চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঠকের মতামত

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক নারীর পা বিচ্ছিন্ন

শামীম ইকবাল চৌধুরী, নাইক্ষ্যংছড়ি :: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের নিকুছড়ি সীমান্তে মর্মান্তিক মাইন বিস্ফোরণের ...

কক্সবাজারে দুর্ঘটনার পর ট্রেন আটকে বিক্ষোভ, তদন্ত কমিটি গঠন

কক্সবাজারের রামুতে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার পাঁচজন যাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনায় কক্সবাজারমুখী পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে ...